আমাদের শহর

আমাদের শহর

আপেল মাহমুদ

তাহলে চলে এসো 

কোন এক দাড়কাক ডাকা ভোরে, 

যখন থাকে না কালো ধোয়ার পলিশ, 

যান্ত্রিকতার নির্মম কসাঘাতের তীব্র  ঝাঝালো শব্দ, 

জলীয় বাষ্পে উরে যাওয়া চায়ের কাপে 

দেখবে আমাদের শহরটাকে।

কি ভয়ানক, চ্যালেঞ্জিং শহরটা কতটা শান্ত

এ যেন এক অজানা শহর।

কত শত স্বপ্ন লালিত হয়, এই শহরেই!

কিছু কিছু স্বপ্ন ফলিত হয় রাত্রি পেরিয়ে সকালে,

কিছু আবার নষ্ট ভ্রষ্ট হয়ে ঝড়ে পরে অকালে,

স্বপ্নের অনেক ফেড়িওয়ালা আছে,

আছে স্বপ্ন দস্যুও এই বাজারে,

স্বপ্ন আবার বেচা-কেনা হয় আমাদের এই শহরে। 

এই শহর, মজার শহর, ব্যস্থ এক নগরী 

নিত্যনতুন নানান শব্দে শুরু আবার একটা দিন,

কাঠ পোড়ানো রোদ্দুর, উত্তপ্ত শহরে,  

কালো ধোয়ার কোল ঘেঁষে বিস্তীর্ণ স্মৃতি ভাসে, 

ছদ্মবেশী মানুষগুলো মুখ লুকিয়ে হাসে। 

এত দুঃখ, এত কষ্ট, তবুও হাসি কত!

দুঃখগুলো প্রকাশ করে দেখতে হাসির মতো। 

যেমন খুশি তেমন সাজে বহুরুপী মানুষ 

কারো জ্বলেনা চুলার আগুন, কেউবা জ্বালায় ফানুস, 

ইট পাথরের দালান কোঠা ইট পাথরের মন, 

রাজার হস্তে চুড়ি করে কাঙ্গালের ধন। 

আত্মমর্যাদা

আত্মমর্যাদা

আপেল মাহমুদ

মানুষ মূলতঃ একা! সহজলভ্য

অবস্থানের পরিচয়ে পরিচিত সবাই

একটু সরে দাড়ালেই তুমি কে আমি কে?

তবুও আমরা সামাজিক জীব

বাঁচার প্রয়োজনে ব্যবহৃত যান্ত্রিক মানুষিকতা

কত শত লেনা-দেনার মাঝেও সবাই

চে-গুয়েভার মত বিদ্রোহী চেতনায় ন্যায্য দাবী।

যদি তুমি নিশ্চুপ এ হজম করো তবে

বিদ্রোহ হবে অসমান, তা বিপ্লব নয়

তবে কি ধরে নিবো, সত্তাহীনতায় আক্রান্ত সবাই

মানুষ নামে কাঠের পুতুল!

আত্নমর্যাদা কি তবে অর্থনৈতিক এর সদ্যোজাত

নম নম অনুকরণ সহমতের উৎকৃষ্ট দ্রব্যজাত

এত অর্থ এত পদ্ধতি, তবে তুমি সৃজনশীল

তুমিইতো যোগ্য মূল-কন্দ, শীল নাকি সুশীল

যোগ্য ভোগ্য একই কথা, বিচার করবে কে?

রাজাকে বেচে রাজ্য চলে, ধরতে যাবে কে?

তুমিও একা আমিও একা,

মোড়ল আবার দেখি সবাই!

নিজে বাঁচলেই নাকি বাপের নাম

যে যেমনে পারে করে জবাই।

 

হাজার টাকার গল্প

 হাজার টাকার গল্প

আপেল মাহমুদ 

মামুন সাহেব পেরেশান।

কিন্তু কেউ বিশ্বাস করে না?

গহনা চুরির অপরাধে নয়, বরং

টাকা ধার দেয়ার অপরাধে সাব্যস্ত

ঢাল নেই তলোয়ার নেই

খামছিয়ে মারায় অভ্যস্ত। 

কি? কি,শুনালেন,শুন্য হাতে পেরেশানি

সুমন ভাই বলে ছিঃ ছিঃ কেলেংকারি ,সত্যি বলছি।

কি আছে কি নাই,পুরা সত্য হিসাব জানতে চাই।

যার কোন নজির নাই,নতুন ইতিহাস লিখতে চাই।

হবে না ভাই,বিশ্বাস করবেন কি না?

রাব্বী সাহেব কপাল কুচকিয়ে মুখে হাসি

কি ভাবে, কি করে করবেন ভাই?

হাত তুলেন কাওসার সাহেব

অভয় দিলে আমিও কিছু বলতে চাই

আমিও দিয়েছি কিছু, তখন অত বুঝি নাই

বেশি টাকা দেইনি তবে, মোটে ৫৮ হাজার হবে

হো হো করে নয়, মুচকি হাসে মামুন সাহেব তবে

মনে মনে ভাবে, একদা ছিলো না জুতা চরন যুগলে...

উপস্তিত সবাই নির্বাক তখন, বলে কি পাগলে,

হাজার টাকার বাগান খাইলো ২ টাকার ছাগলে।

মামুন সাহেব ভাবুক মানুষ,যদিও ভাবনার কিছুই নাই

বিশ্বাস করেন, দেখেন, কি করি তাই?

একে একে দেখলোতো সবাই, 

অলি সাহেব আপেল সাহেব ও বাদ নাই।

শ্রাবন মাসের চায়ের খোরাক, আর কিছু চাই কি

প্রেমালাপের মত সংলাপকেও ধমকানো বলে বৈকি।

ব্যাঙাচির জীবনচক্রের মতো বেরেই চলেছে সংলাপ

প্রসারিত - দীর্ঘ - দীর্ঘশ্বাস - সীমাহীন, অসীম - তাপ।

হেদায়ত

 হেদায়ত

আপেল মাহমুদ

হেদায়েত এর জন্য লুটিয়ে পরো

কভু বড়াই করো নাকো,

ইমনদার সে তো মৌন থাকে

অযাচিত অশোভন তর্ক করে নাকো।

নামায রোজায় মুসলিম তুমি

গীবত ও দেখি করো,

দান সদকা করিতেছো অনেক

এবার জবান হেফাজত করো।

ধন দৌলত দিয়েছেন আল্লাহ

হজ্জও করেছো পালন,

মনে তবু চাপা কষ্ট

হাজী ডাক শুনার ইচ্ছে করো লালন।

অবশেষে প্রতিষ্ঠিত হাজি তুমি

দাড়ি টুপি লম্বা জামা গায়,

সমাজ সেবক দানবীর তুমি

তবু বৃদ্ধাশ্রমে থাকে তোমার মায়।

ছেলেবেলা

 ছেলেবেলা

আপেল মাহামুদ

এখন এই মোর মনে খেলা করে

সেই মোর ছেলেবেলা,

পাখির মত হৈ চৈ আর

নানা রকম খেলা।

মায়ের হাতে সেই কোমল আদর

বাবার ভালোবাসা,

চাচার সেই শাষণ বারন

চাচীর ভালোবাসা,

দাদা দাদীর সেই মধুর হাঁসি

ফুপুর ভালোবাসা,

তাইতো বেশি মনে পড়ে

আমার ছেলেবেলা

অমর বাংলা

 অমর বাংলা

আপেল মাহমুদ

যত দেখি হায়

ততই মন চায়

দেখি এই বাংলার রূপ।

রূপ দেখে কেউ হইসনে পাগল

যদিও মনে চয়,

এই রাংলা নিয়ে কত কবি

কাব্য লিখে যায়।

নববর্ষ এলে বাংলায়

নানান পিঠা পুলি খায়

দুর হতে দুরান্তরে

নানান পথিক যায়।

পাড়ায় পাড়ায় পরে যায় ধুম

পিঠা পুলি খাওয়া

ফাঁকা মাঠে গাছের ছায়ায়

দক্ষিণা দমকা হাওয়া।

বাংলা আমার প্রিয় দেশ

ছয় ঋতুতে গড়া

র্বষা কালে পানি আর পানি

খাল বিল সব ভরা।

এই বাংলার রূপ তোমরা

দেখতে যদি চাও,

ধোয়া ভরা এই শহর ছেড়ে

গায়ের কাছে যাও।

আমার গাঁ

 আমার গাঁ

আপেল মাহমুদ

রূপ দেখতে নিমন্ত্রণ রইলো

অকলুষ যার রূপ

আর রূপে ভরা চারিদিক

যখন দক্ষিণা সমিরন বয়

আনন্দে সব কনক ধান

মন ভোলানো ছন্দ তুলে যায়।

এমন রূপ আছে হেথায়

জন্ম আমার যেথায়

এখানে প্রভাত হলে পুষ্প ফোঁটে

দ্বিজের ডাকাডাকি,

প্রকৃতির এলার্ম মোরগ বলে

এবার খুলো আঁখি।

নয় স্বপ্ন,নয় কল্পনা

নয়রে রূপকথা

এটাই যে আমার গাঁ

প্রভুর নিজ হাতে গড়া।

বিলে, হ্রদে কত শাপলা কমল

মাথা দুলিয়ে হাসে,

একরাস সাদা হাঁস গুলোসব

পানির উপর ভাসে।

তটিনী তার বড় মধুর

যার নামটি ধরলা,

সব কিছুতে রূপে ভরা

এটাই আমার গাঁ।

বাংলাদেশ

 বাংলাদেশ

আপেল মাহমুদ

বাংলা আমার মা

বাংলা আমার জন্মভূমি,

আমার প্রিয় দেশ

আমার মাতৃভূমি।

এই বাংলার আম,কাঠাল আর

নানা রকম পাখি

এই বাংলার পাহাড়,পর্বত

হৃদয় তুলিতে আঁকি।

এই বাংলার র্বষা মাসে

খাল বিল ভরে যায়,

কদম গাছে কদম্ব গুচ্ছ

বাতাসে দোল খায়।

এই বাংলার গ্রীষ্ম মাসে

থাকে হরেক ফল

বয় তখন র্সবনাশা কাল বৈশাখী

আর পাখিদের কোলাহল।

এই বাংলার হেমন্ত মাসে

চাষীদের গোলায় ধান

পাড়ায় পাড়ায় নবান্ন ঊৎসব

চলে জারি সারি গান।

এই বাংলার শীত কালে

গাছের পাতা ঝরে

খেজুরের রস দিয়ে নতুন বধু

পিঠা পুলি তৈরী করে।

এই বাংলার বসন্ত কালে

গাছে গাছে ফুল ফোটে,

মধুর সুরে কোকিল গায় গান

প্রজাপতি সব ফুলে ফুলে ছোটে।

এই বাংলার ছয়টি ঋতু

রূপে ভরা দেশ

রূপের যাদু যানে তাইতো

নামটি বাংলাদেশ।

 

আমার ইচ্ছা

 আমার ইচ্ছা

আপেল মাহামুদ

স্বাধীনতা দাও গো আমায়

পাখির মত ছুটতে,

দল বেধে ঐ নীল আকাশে

ডানা মেলে উড়তে।

স্বধীনতা দাওগো আমায়

তারার মত জ্বলতে,

সুযোগ আমায় দাওগো তোমরা

মনের কথা বলতে।

ইচ্ছে করে পাখীর মত

নীল আকাশে উড়তে,

বাগানের ঐ ফুলের মত

দমকা হাওয়ায় দুলতে।

আমার অনেক স্বপ্ন আছে

চাই যে কাউকে বলতে

সুযোগ আমায় দাওগো তোমরা

সৎ পথে চলতে।

আমার মত আনেক মানুষ

চায় যে স্বাধীনতা

তাদের সাথে তোমরা সবাই

বল জ্ঞানের কথা।

পরিক্ষা

 পরিক্ষা

আপেল মাহমুদ

কালের বাস্তবিকতার প্রকটলীলা

আর সইতে পারি না প্রভু

ক্ষমা করে নাজাত দাও মোরে

ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে দাড়িয়েছি তোমার দরবারে।

আমি গোনাহগার বান্ধা তোমার

অধিক সয্য ক্ষমতা নাই

হাসি মুখে তবু বরণ করি পরিক্ষা করছো তাই।

এই দাবাদাহের গ্রীষ্মের দিনে

পরিক্ষারত তব সিয়ামের মাসে

ভয় নাই, নাই ভয় যতই আসুক তাপাদাহ

দাবানলের মত বেড়িয়ে আসবে ইমানি শক্তি যত।

সত্যিকারের মুসলিম যারা পেয়েছে ইমানের সাধ

রোযা রেখে সালাত পরে, তাসবিতে দিন রাত

রোযার মাসে রোযা করি, না রাখাটা অদ্ভুত

নড়বড়ে ইমান আমাদের এসো করি মজবুত।

আমার দেশ

 আমার দেশ

আপেল মাহমুদ

আমার দেশের মাটির গন্ধ

নদীর স্রোতের কলতান, কুল কুল ছন্দ

পাখপাখালির কিচিরমিচির ডাক

তেপান্তরে ভেসে আসা শেয়ালের হাক

সবিই আজ অতীত ঐতিহ্যময়

এত সব আবেগঘন স্বপ্ব আজ, বাজারে বিক্রি হয়।

আমরা দেশের নাকি দেশ আমাদের

দেশের তরে যারা দেশ তাদের

সু-নাগরিক নাকি সুক্ষ্ম নাগরিক

তবে দেশ ও দশের রত্ন বিভীষিকাময়

দশের লাঠি যেন আজ দেশের বোঝা।

আপনি বাচঁলে নাকি বাপের নাম

দেখা যায় আজ কাল চোখে

দেশের রীতি পালটে গেলো নাকি?

রীতিনীতি সংস্কৃতিতেই নেই মোটে।

গুরুজন গুরুজন শুনেছিতো অনেক

আসলেই গুরুজন কারা?

ধন দৌলত আছে অনেক ঢের যার

নাকি বয়েসের ভাড়ে নুয়ে পরেছে তারা।

পাকা দাড়িওয়ালা নাকি বাড়িওয়ালা

কারে ঠুকিবে দৈনিক শান্তির বার্তা,

বিচক্ষন নাগরিক নয়, ক্ষণ নাগরিক তুমি

স্বার্থে তুমি হুজুর হুজুর নচেৎ ধেত কর্তা।

দেশ সেতো ঠিকি আছে, জাতি তব রংবেরঙ

ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সেলিব্রেটি আমরা

বাস্তবে কাম কাজে নিস্বকর্ম,

হাল ধরিবার মুরত নাই আফসোস

পশ্চিমা অনুকরণ প্রিয় এই প্রজন্ম।

প্রত্যাবর্তন

 প্রত্যাবর্তন

আপেল মাহমুদ

হে মানুষ কবে ভাংবে ভ্রম

অনেকটা পথেই তো পাড়ি দেয়া হল

নফসকে জয়ী করে বারংবার

কার ইশারায়, কার আনুগত্য করো

চূর্ণ বিদীর্ণ কলুষিত তোমার কাল

পার করিবে কি পুলসিরাত তবে

আনুগত্য করিতেছো যার।

হাশর নাশর তারি সাথেই হবে

স্বয়নে স্বপনে তুমি ও সে যার

স্বার্থ নেশায় নেশাতুর তারা

তবুও পদযুগল করো মর্দন

নিবে কি তোমার পাপের অংশ

মর্দন করিতেছো যার।

এত কচিকাঁচা কুঁড়ি হ'য়ে তুমি

ঝড়িয়েছো কত কত মুকুল

গুরুজনের কদর বুঝো না তবে

কার জন্য জানি হৃদয় ব্যাকুল

দিবে কি তোমার কৈশোর ফিরে

এত ব্যাকুলতা তোমার যাকে ঘিরে।

কৈশোরেই কৈফিয়ত চাওয়া তুমি

আজ তেজি সুর্যের ন্যায় যুবক

মনস্তাপ নেই তোমার মাঝে

ধ্বংসযোগ্য করো বাহুতে নবীন বল

পাবে না ফিরে রঙিন যৌবন

হেলায় শেষ করিও না আর।

কিসে এত বড়াই করো

কভু ফিকির করো না,

রবতো তোমায় ছেড়ে দিছে, ছাড় দিবে না

শক্ত ধরা পরবে ঠিকি উপায় মিলবে না

যার জন্য করেছো লড়াই

ভয় নাই ভয় নাই বলে করেছো বড়াই

সেও ছাড়া পাবে না।

জ্ঞানী নাকি জ্ঞানপাপী?

জেগে উঠো, যাচাই করো এবার

শুধরানোর সুযোগ পাবেনা হায় সময় হলে যাবার

ঐ শুনো ডাকে মুয়াজ্জিন

ফিরে আসো কল্যাণের পথে

সব চাওয়া পাওয়া এখানেই পাবে

এসো তবে নামাজের সাথে

ক্ষেমিবে সব ভুল তোমার আমার রব

প্রত্যাবর্তন করো রবের দিকে

পাইবেরে নাজাত।

প্রবাসী

 প্রবাসী

আপেল মাহমুদ

দ্বায় নাকি দ্বায়িত্ব

অক্লান্ত পরিশ্রম নিঃসঙ্গ একাকী

এ যেন জিবনের বাস্তব উদাহরণ

যাকে তোমরা বলো প্রবাসী।

প্রবাস জীবন অনেক কষ্টের

যেন দল ছাড়া আহত পাখি

দুঃখকে তব লালন করি

প্রকাশ করি যেন দেখতে হাসি।

সারাদিন হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে

ঘরে যখন ফিরে আসি

ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ভেসে আসে

পরিজনের কল, আমি বড্ড ভালোবাসি।

বাড়ির টানে পোড়ে মন

থাকি যখনই একা

মধুর স্মৃতি গুলো মনে পরে

দেখা যায় শুধু যায়নাযে ধরা।

পচন্দের বলে কিছুই নাই আর

মনে পরে মায়ের হাতের খাবার

প্রতিক্ষায় গুনি প্রতিটি প্রহর

মায়ের কাছে ফিরবো কবে আবার।

রমজান

 রমজান

আপেল মাহমুদ

কার আগে ডাক আসিবে

যাবে কারো ছিন্ন করে হৃদয়,

দুনিয়াবিতে মশগুল হয়োনা মন

আখেরাতের জন্য করো কিছু সদায়।

কাল মসিবতের দিনে নিরুপায় সবাই

আশরাফুল মাখলুকাত ও জ্বিন

ইয়া নফসি, ইয়া নফসি চারিদিক,

যুঝিবেনা কেউ মহামানব (সাঃ) ছাড়া

বাবা-মা ভাই বোনও দিবে না ভিখ।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা দিলো অফার

আহলান সাহলান পবিত্র মাহে রমজান

হালাল খেয়ে সিয়াম করি

পাচঁ ওয়াক্ত সলাত পড়ি জাগো মুসলমান।

বেশি বেশি আমল করি, করি তাওয়াক্কুল

বন্ধ করি নফসের দুনিয়াবি আয়েশ,

জিকির করি ফিকির করি,আরো দেই যাকাত

হিংসা, বিদ্বেষ, অহংকার ছেড়ে,

ভুলে যাই সব খায়েস।